ঢাকা ০৩:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ঘোষনা:
স্পর্শ নিউজে আপনাকে স্বাগতম। বিশ্বব্যাপি বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য এবং নিউজ সংক্রান্ত যে কোন বিষয়ে আপনি আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন whatsapp নাম্বারে০১৭১৬-৭২৯৫৭৪ অথবা ইমেইল নাম্বারে refazbiswas@gmail.com স্পর্শ নিউজ এর পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ।

পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে জোন কমান্ডারের

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৩:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫ ৬৭ বার পড়া হয়েছে
স্পর্শ নিউজ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে জোন কমান্ডারের

মোঃ হাচান আল মামুন দীঘিনালা (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি:

শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে দীঘিনালা উপজেলার বিভিন্ন পূজামণ্ডপে গিয়ে পূজা উদযাপন কমিটির হাতে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন খাগড়াছড়ির দীঘিনালা জোন কমান্ডার।

বুধবার (১ অক্টোবর) রাতে “০৪ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট”-এর দীঘিনালা জোন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল ওমর ফারুক (পিএসসি) শ্রী শ্রী নারায়ণ মন্দির, শ্রী শ্রী পোমংপাড়া বিষ্ণু মন্দির এবং শ্রী শ্রী সনাতন শিব মন্দির পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন। এর আগে গত রোববার নয়মাইল এলাকায় পূজামণ্ডপ ঘুরে অনুদান প্রদান করেছিলেন তিনি।

পরিদর্শনকালে জোন কমান্ডার পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং দুর্গোৎসবকে নির্বিঘ্ন ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন। পরে তিনি পূজা কমিটির হাতে আর্থিক অনুদান তুলে দেন।

শুভেচ্ছা বক্তব্যে লেফটেন্যান্ট কর্নেল ওমর ফারুক শারদীয় দুর্গোৎসব ও নবমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন—
“দীঘিনালার নয়টি মন্দিরে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। পাশাপাশি পুলিশ, আনসার, ভিডিপি এবং উপজেলা প্রশাসনও আমাদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে। আশা করি, আগামীকাল দশমীর মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গোৎসব শেষ হবে। সেনাবাহিনী সবসময় মানুষের পাশে থেকে শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে কাজ করছে।”

বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ, খাগড়াছড়ি জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মিন্টু চৌধুরী কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন—
“সেনাবাহিনীসহ সব বাহিনীর সহযোগিতায় আমরা শুক্রবার বিকেল ৩টায় দশমী উদযাপনের মধ্য দিয়ে পূজা সফলভাবে শেষ করতে যাচ্ছি। সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক রয়েছে। আগামীতেও একই সহযোগিতা আশা করছি।”

এসময় উপস্থিত ছিলেন জোন কমান্ডারের সহধর্মিণী, দীঘিনালা জোনের টু আই সি মেহেদী হাসান ও তার সহধর্মিণী, অন্যান্য সেনা কর্মকর্তা, পূজা উদযাপন কমিটির নেতারা এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে জোন কমান্ডারের

আপডেট সময় : ০৪:৫৩:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর ২০২৫

পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে জোন কমান্ডারের

মোঃ হাচান আল মামুন দীঘিনালা (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি:

শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে দীঘিনালা উপজেলার বিভিন্ন পূজামণ্ডপে গিয়ে পূজা উদযাপন কমিটির হাতে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন খাগড়াছড়ির দীঘিনালা জোন কমান্ডার।

বুধবার (১ অক্টোবর) রাতে “০৪ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট”-এর দীঘিনালা জোন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কর্নেল ওমর ফারুক (পিএসসি) শ্রী শ্রী নারায়ণ মন্দির, শ্রী শ্রী পোমংপাড়া বিষ্ণু মন্দির এবং শ্রী শ্রী সনাতন শিব মন্দির পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন। এর আগে গত রোববার নয়মাইল এলাকায় পূজামণ্ডপ ঘুরে অনুদান প্রদান করেছিলেন তিনি।

পরিদর্শনকালে জোন কমান্ডার পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং দুর্গোৎসবকে নির্বিঘ্ন ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন। পরে তিনি পূজা কমিটির হাতে আর্থিক অনুদান তুলে দেন।

শুভেচ্ছা বক্তব্যে লেফটেন্যান্ট কর্নেল ওমর ফারুক শারদীয় দুর্গোৎসব ও নবমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন—
“দীঘিনালার নয়টি মন্দিরে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। পাশাপাশি পুলিশ, আনসার, ভিডিপি এবং উপজেলা প্রশাসনও আমাদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে। আশা করি, আগামীকাল দশমীর মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গোৎসব শেষ হবে। সেনাবাহিনী সবসময় মানুষের পাশে থেকে শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে কাজ করছে।”

বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ, খাগড়াছড়ি জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মিন্টু চৌধুরী কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন—
“সেনাবাহিনীসহ সব বাহিনীর সহযোগিতায় আমরা শুক্রবার বিকেল ৩টায় দশমী উদযাপনের মধ্য দিয়ে পূজা সফলভাবে শেষ করতে যাচ্ছি। সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক রয়েছে। আগামীতেও একই সহযোগিতা আশা করছি।”

এসময় উপস্থিত ছিলেন জোন কমান্ডারের সহধর্মিণী, দীঘিনালা জোনের টু আই সি মেহেদী হাসান ও তার সহধর্মিণী, অন্যান্য সেনা কর্মকর্তা, পূজা উদযাপন কমিটির নেতারা এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।