ঢাকা ০৮:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ঘোষনা:
স্পর্শ নিউজে আপনাকে স্বাগতম। বিশ্বব্যাপি বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য এবং নিউজ সংক্রান্ত যে কোন বিষয়ে আপনি আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন whatsapp নাম্বারে০১৭১৬-৭২৯৫৭৪ অথবা ইমেইল নাম্বারে refazbiswas@gmail.com স্পর্শ নিউজ এর পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ।

নীলফামারীতে টেকসই উন্নয়ন ও নৈতিক শিক্ষায় মন্দিরভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রমের ভূমিকা শীর্ষক কর্মশালা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৫১:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ অগাস্ট ২০২৫ ১২ বার পড়া হয়েছে
স্পর্শ নিউজ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নীলফামারীতে টেকসই উন্নয়ন ও নৈতিক শিক্ষায় মন্দিরভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রমের ভূমিকা শীর্ষক কর্মশালা

মো. সাইফুল ইসলাম, নীলফামারী প্রতিনিধি

টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) অর্জন এবং নৈতিক শিক্ষার প্রসারে “মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের ভূমিকা” শীর্ষক কর্মশালা শনিবার (৯ আগস্ট) নীলফামারীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে আয়োজিত কর্মশালার আয়োজন করে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম—৬ষ্ঠ পর্যায় নীলফামারী জেলা কার্যালয়।

ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আঃ আউয়াল হাওলাদার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জ্যোতি বিকাশ চন্দ্রের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সহকারী প্রকল্প পরিচালক হামিদুর রহমান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক নিত্য প্রকাশ বিশ্বাস, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি গৌতম চন্দ্র বণিক, প্রকল্প পরিচালক শ্রীকান্ত কুমার চন্দ ও নীলফামারী থানার অফিসার ইনচার্জ এম আর সাঈদ।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ বেতারের উপস্থাপক সম্পা দেব এবং রেডিও সারাবেলার উপস্থাপক বোরহান কবীর বাঁধন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত সচিব মোঃ আঃ আউয়াল হাওলাদার বলেন, “সারাদেশে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের কেন্দ্রগুলো শিক্ষা বিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। শিশুদের বেড়ে ওঠা ও মানসম্মত পাঠদানের ক্ষেত্রে এসব কেন্দ্র অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। সরকারের পরিকল্পনায় আগামীতে এসব কেন্দ্র আরও সক্রিয় করা এবং পাঠদানের মান উন্নয়নে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে।”

কর্মশালায় দলগত আলোচনায় কেন্দ্রগুলোর মানোন্নয়নে বিভিন্ন সুপারিশ উপস্থাপন করা হয়। এতে কেন্দ্র মনিটরিং কমিটি, জনপ্রতিনিধি, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং গণমাধ্যম প্রতিনিধিসহ প্রায় দেড় শতাধিক অংশগ্রহণকারী উপস্থিত ছিলেন।

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

নীলফামারীতে টেকসই উন্নয়ন ও নৈতিক শিক্ষায় মন্দিরভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রমের ভূমিকা শীর্ষক কর্মশালা

আপডেট সময় : ১১:৫১:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ অগাস্ট ২০২৫

নীলফামারীতে টেকসই উন্নয়ন ও নৈতিক শিক্ষায় মন্দিরভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রমের ভূমিকা শীর্ষক কর্মশালা

মো. সাইফুল ইসলাম, নীলফামারী প্রতিনিধি

টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) অর্জন এবং নৈতিক শিক্ষার প্রসারে “মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের ভূমিকা” শীর্ষক কর্মশালা শনিবার (৯ আগস্ট) নীলফামারীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে আয়োজিত কর্মশালার আয়োজন করে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম—৬ষ্ঠ পর্যায় নীলফামারী জেলা কার্যালয়।

ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আঃ আউয়াল হাওলাদার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জ্যোতি বিকাশ চন্দ্রের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সহকারী প্রকল্প পরিচালক হামিদুর রহমান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক নিত্য প্রকাশ বিশ্বাস, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি গৌতম চন্দ্র বণিক, প্রকল্প পরিচালক শ্রীকান্ত কুমার চন্দ ও নীলফামারী থানার অফিসার ইনচার্জ এম আর সাঈদ।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ বেতারের উপস্থাপক সম্পা দেব এবং রেডিও সারাবেলার উপস্থাপক বোরহান কবীর বাঁধন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত সচিব মোঃ আঃ আউয়াল হাওলাদার বলেন, “সারাদেশে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের কেন্দ্রগুলো শিক্ষা বিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। শিশুদের বেড়ে ওঠা ও মানসম্মত পাঠদানের ক্ষেত্রে এসব কেন্দ্র অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। সরকারের পরিকল্পনায় আগামীতে এসব কেন্দ্র আরও সক্রিয় করা এবং পাঠদানের মান উন্নয়নে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে।”

কর্মশালায় দলগত আলোচনায় কেন্দ্রগুলোর মানোন্নয়নে বিভিন্ন সুপারিশ উপস্থাপন করা হয়। এতে কেন্দ্র মনিটরিং কমিটি, জনপ্রতিনিধি, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং গণমাধ্যম প্রতিনিধিসহ প্রায় দেড় শতাধিক অংশগ্রহণকারী উপস্থিত ছিলেন।